Saturday, June 8, 2013

Compare between as 4-­‐stroke engine and 2-­‐stroke engine?

Ans:
Subsequent to my last post,this is what a friend asked me, so I’ve decided  to write about engine for a few posts.Let’s first look briefly at how a 4-­‐stroke engine works

2 stroke engine:

1. 2-strokes run either premix (oil and fuel mix) or oil injection where oil is injected into the engine.

2. 2-strokes produce more power than 4-strokes. Cubic Centimeter to Cubic Centimeter or Cubic Inches to Cubic Inches a 2-stroke will produce at least 20% more horsepower and torque than a 4-stroke of the same engine size. 

3.2-strokes produce a power stroke every revolution of the crankshaft, where 4-strokes produce a power stroke every other revolution of the crankshaft.

4.2-strokes fewer moving parts. This makes them easy to maintain.



4 stroke engine:

1. 4-strokes will run an oil pump to pump oil to the top end and oil the valves. The crank of most 4-strokes spin in the oil. This splashes the oil up onto the moving lower end parts. It also causes horsepower loss due to the moving parts hitting the oil.

2. 4-strokes will usually get better mileage than a 2-stroke. This is due to a 4-strokes more efficient combustion process. 2-strokes use the piston ring(s) as the engine valves. It's effective, but not efficient.


3. 4-strokes are much more complex. This makes them much more difficult to maintain.

4. 4-strokes do require less rebuilding than 2-strokes. But a 4-stroke is much more expensive to rebuild, so they almost end up the same in the end.


5.4-stroke engines are much heavier than 2-stroke engines.


Photo: ►টু-স্ট্রোক ডিজেল ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে?

সাধারণত আমরা যেসব যানবাহন ব্যবহার করি ,যেমন - গাড়ি,বাস,ট্রাক ইত্যাদি, সে গুলো দুই ধরনের ইঞ্জিন দ্বারা চালিত-১. গ্যাসোলিন ২.ডিজেল। এরা আবার দুই ধরনের হয় ১. চার স্ট্রোক অন্তর্দাহ্য ইঞ্জিন ২. দুই স্ট্রোক অন্তর্দাহ্য ইঞ্জিন।আমি আমার এই লেখাতে দুই স্ট্রোক অন্তর্দাহ্য ডিজেল ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে তা বর্ণনা করবো।

►টু-স্ট্রোক ইঞ্জিন কি?

প্রথমেই আমাদের জানা দরকার টু-স্ট্রোক ইঞ্জিন কি। নীচে একটি টু-স্ট্রোক ইঞ্জিনের মৌলিক অংশগুলো দেখানো হলো।
সিলিন্ডারের শীর্ষে ২-৪টি নির্গমণ ভাল্ভ আছে,এরা একই সময়ে একই সাথে খুলে। বহির্গমণ ভাল্ভ-(exhaust valve)এর পাশেই আছে ডিজেল ফুয়েল ইঞ্জেক্টর (হলুদ রঙের)। টু-স্ট্রোক ইঞ্জিনের পিস্টন দৈর্ঘ্য একটু বেশি,যার কারনে এটি অন্তর্গমণ ভাল্ভ(intake valve) হিসেবেও কাজ করে। পিস্টন যখন সিলিন্ডারের সর্বনিম্ন অংশে পৌঁছে,তখন বায়ু অন্তর্গমন মুখটি খুলে যায় এবং বায়ু সিলিন্ডারে প্রবেশ করে। এই বায়ুকে প্রথমে টার্বোচার্জার অথবা সুপারচার্জার দিয়ে পর্যাপ্ত পরিমানে কম্প্রেস করা হয়। ক্রাঙ্ককেইস কে বায়ুরোধী করা হয় এবং এতে তেল রাখা হয়।

►টু-স্ট্রোক ইঞ্জিনের সুবিধাঃ

১. টু-স্ট্রোক ইঞ্জিনে কোন ভাল্ভ নাই,যা তাদের গঠন প্রক্রিয়াকে সহজ করে এবং সেই সাথে তাদের ওজন ও কম করে।
২.টু-স্ট্রোক ইঞ্জিনে প্রতি ঘূর্ণনে একবার দহন (combustion) হয় কিন্তু চার-স্ট্রোক ইঞ্জিনে প্রতি দুই ঘুর্ণনে একবার দহন হয়। ফলে টু-স্ট্রোক ইঞ্জিন থেকে আমরা বেশি শক্তি পাই।
৩. টু-স্ট্রোক ইঞ্জিন যে কোন অবস্থানে(any orientation) কাজ করতে পারে,যা যে কোন ভ্রাম্যমান কাজে সহায়তা করে।অন্যদিকে চার স্ট্রোক ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে আমাদের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়,যেমন সঠিকভাবে তেল প্রবাহের জন্য চার-স্ট্রোক ইঞ্জিন কে উলম্বভাবে রাখতে হয়।
এই সুবিধাগুলো পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে টু-স্ট্রোক ইঞ্জিন ওজনে কম এবং প্রতি স্ট্রোকে শক্তি পাওয়া যায়। ফলে টু-স্ট্রোক ইঞ্জিনের শক্তি আর ওজনের অনুপাত চার স্ট্রোক ইঞ্জিন থেকে অনেক বেশি হয়।

►টু-স্ট্রোক ডিজেল সাইকল কিভাবে কাজ করেঃ

১.পিস্টন যখন সিলিন্ডারের শীর্ষাংশে পৌছে তখন সিলিন্ডারে থাকা বায়ুকে উচ্চচাপে সংকোচিত করে। ঠিক সেই সময় ডিজেল ফুয়েল -ইঞ্জেক্টরের মাধ্যমে সিলিন্ডারে স্প্রে করা হয়। সিলিন্ডারের উচ্চচাপ এবং তাপের কারণে তখনই দহন শুরু হয়।
২.দহনের ফলে যে চাপ সৃষ্টি হয় তাতে পিস্টন সিলিন্ডারের নীচের অংশে চলে যায়। এই স্ট্রোককে বলে পাওয়ার স্ট্রোক(power stroke)।
৩.পিস্টন নীচে যাওয়ার ফলে বহির্গমণ ভাল্ভ খুলে যায় এবং পরিত্যক্ত গ্যাস(exhaust gases) বের হয়ে যায়।ফলে সিলিন্ডার চাপমুক্ত হয়।
৪.পিস্টন যখন আরো নীচে যায় তখন বায়ু অন্তর্গমন ভাল্ভ খুলে ফলে পরিষ্কার বায়ু(fresh air) সিলিন্ডারে প্রবেশ করে এবং এই পরিষ্কার বায়ুও পরিত্যক্ত গ্যাস কে বহির্গমনে সহায়তা করে।
৫. পিস্টন আবার সিলিন্ডারের উপরের অংশে যেতে থাকে,ফলে বায়ু অন্তর্গমন ভাল্ভ এবং বহির্গমন ভাল্ভ বব্ধ হয়ে যায়।
৬.পিস্টনের উর্ধ্বগমনের ফলে সিলিন্ডারের পরিষ্কার বায়ু সংকোচিত হয়। এই স্ট্রোককে বলে কম্প্রেশন স্ট্রোক(compression stroke)।
৭.এরপর পিস্টন সিলিন্ডারের শীর্ষাংশে যায় এবং উপরোল্লিখিত প্রক্রিয়ার পুনরাবৃত্তি ঘটে।

এই বর্ণনা থেকে দেখা যায় যে,টু-স্ট্রোক ডিজেল ইঞ্জিন এর সিলিন্ডারে শুধুমাত্র পরিষ্কার বায়ু থাকে, ফলে পরিবেশ সংক্রান্ত কোন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়না। অপরদিকে, টু-স্ট্রোক ডিজেল ইঞ্জিনএর সাথে অবশ্যই টার্বোচার্জার অথবা সুপারচার্জার থাকতে হবে,ফলে টু-স্ট্রোক ডিজেল ইঞ্জিন ব্যয়সাপেক্ষ হয়ে যায়।

(ভালো লাগলে শেয়ার করে সকলকে জানার সুযোগ করে দিন) 

Admin: ▂ ▃ ▅ ▆ █ Masud Rana █ ▆ ▅ ▃ ▂







SEE U NEXT TIME




No comments:

Post a Comment

 

Blogger news

Blogroll

About